যারা ডায়াবেটিস রোগে ভুগছেন তাদের জন্য এই পোস্টটি । আপনি কি ডায়াবেটিস
রোগে ভুগছেন। আপনার যদি ডায়াবেটিস থেকে থাকে বা যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
না রাখতে পারেন তাহলে আমি আজ যা যা বলবো সেই অনুযায়ী চলবেন । সকল রোগের মূল
হচ্ছে এই ডায়াবেটিস। আসুন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের কিছু সহজ উপায় জেনে রাখি।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কষ্টকর। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না রাখলে মানুষ
অসুস্থ হয়ে যায়। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখা খুবই জরুরী। যারা যারা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন ঔষধ খাচ্ছেন, তারা চাইলে ঔষধ না
খেয়েও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। আজ আপনাদের ঔষধ না খেয়ে কিভাবে
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় তা জানাবো।
ডায়াবেটিস একধরনের মেটাবলিক ডিজঅর্ডার। মানবদেহে গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি
পেলে, মানবদেহে বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায় । যা ডায়াবেটিস নামে পরিচিত।
মানবদেহে ইন্সুরেন্স উৎপন্ন হয়। কিন্তু একটি সময়ের পর এই ইনসুলিন উৎপন্ন
কম হয়। বিভিন্ন খাবার খেলে এই ইনসুলিন উৎপন্ন হয় না বা ইন্সুরেন্স কোন
কাজে লাগে না।
আমরা যে খাবার খায় সেই খাবারের গ্লুকোজ থাকে। কোন খাবারে গ্লুকোজ বেশি থাকে আবার
কোন কোন খাবারে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্লুকোজ থাকে। যে সব খাবারে অতিরিক্ত পরিমাণে
গ্লুকোজ থাকে সেসব খাবার বর্জন করতে হবে। আমাদের দেহে যে ইন্সুরেন্স উৎপন্ন
হয় এই ইনসুলিন আমাদের দেহের গ্লুকোজ কমাতে পারেনা । তাই ডায়াবেটিস হয়ে
থাকে।
ঔষধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
ঔষধ ছাড়ায় ডায়াবেটিস কমানোর উপায় জেনে রাখুন। মানুষ ডায়াবেটিস কমানোর জন্য
বিভিন্ন ঔষধ খেয়ে থাকে। এমনকি ইনসুলিন ব্যবহার করে থাকে। ঔষধ কিংবা ইনসুলিন
আমাদের দেহের পক্ষে ক্ষতিকর হয়ে থাকে। ঔষধ কিংবা ইনসুলিনের বিভিন্ন
কেমিক্যাল থাকে। যা আপনার দেহের গ্লুকোজ বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
এই ডায়াবেটিস ঔষধ না খেয়েও বা ইন্সুরেন্স ব্যবহার না করেও নিয়ন্ত্রণে
আনা যায়। যেসব খাবারে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্লুকোজ রয়েছে, সেইসব খাবার থেকে
ডায়াবেটিস রোগীদের দূরে থাকতে হবে।
মানবদেহে গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে ডায়াবেটিস হয়ে থাকে আর এই গ্লুকোজ
জাতীয় খাবার কোন খেলে ডায়াবেটিস বৃদ্ধি পাবে না। তাই গ্লুকোজ জাতীয় খাবার কম
খেতে হবে। মিষ্টি জাতীয় খাবার, মিষ্টি এগুলো থেকে ডায়াবেটিস রোগীদের দূরে থাকতে
হবে। মিষ্টি জাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ থাকে, যা মানব দেহের গ্লুকোজের
পরিমাণ অতিরিক্ত পরিমাণে বৃদ্ধি করে দেয়। আর এই গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে
ডায়াবেটিস বৃদ্ধি পায়।
ঔষধ ছাড়াও ডায়াবেটিস কমানো সম্ভব। যেমনঃ
মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকা
তেলে ভাজাপোড়া খাবার না খাওয়া
বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন জাতীয় খাবার খাওয়া
অতিরিক্ত পরিশ্রম না করা
স্বাভাবিক পরিশ্রম করা
হাঁটাচলা করা
সময়মতো খাবার খাওয়া
খাবার অল্প করে খাওয়া এবং
ক্ষুধা লাগলে খাবার খাওয়া
অতিরিক্ত খাবার না খাওয়া
নিম পাতার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
নিমপাতা ব্যবহার করে ডায়াবেটিস কমানোর উপায় জেনে রাখুন। নিমপাতা ডায়াবেটিস
নিয়ন্ত্রণের জন্য খুবই উপকারী। নিম পাতায় যেসব পুষ্টিগুণ রয়েছে এগুলো
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। নিম পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিলা,
অ্যান্টি-ভাইরাস এবং এন্টিঅক্সিজেন যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
থাকে। এইসব পুষ্টিগুণ মানব দেহের ইনসুলিন তৈরি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। বিভিন্ন
কারণে মানবদেহে ইনসুলিন তৈরি হতে পারে না। আর কিছু কিছু ক্ষেত্রে ইন্সুরেন্স
তৈরি হয়েও কোন কাজে আসে না।
একটি ডায়াবেটিস রোগীর জন্য পেট পরিষ্কার রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পেট পরিষ্কার
থাকলে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত করতে পারে না। এই নিম পাতা আমাদের পেট
পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। শুধু পেট পরিষ্কার করতে সহায়তা করে না, মানব দেহে
রক্ত পরিষ্কার করতেও এই নিমপাতা সাহায্য করে। মানবদেহে রক্তে বিভিন্ন গ্লুকোজ,
ইউরিয়া থাকে। যা দেহের জন্য ক্ষতিকারক হিসাবে বিবেচিত হয়। নিম পাতার রস
প্রতিনিয়ত খেতে পারলে পেট পরিষ্কার, রক্ত পরিষ্কার থাকবে।
নিমপাতা একটি মহা ঔষধ। এই নিম পাতা নিয়মিত খেলে বা নিম পাতার রস নিয়মিত খেলে
আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসবে। অনেক ডাক্তার পরামর্শ দেয় যে, নিমপাতা রস
পান করতে। নিম পাতার রস সকাল বেলায় খালি পেটে খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়,
পেট পরিষ্কার থাকে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনা যায়
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিম পাতার আরেকটি উপকারিতার দিক হল, এই নিম পাতা
মানবদেহের রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখে। একজন ডায়াবেটিস রোগীর জন্য রক্তচাপ
স্বাভাবিক রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে ডায়াবেটিস
নিয়ন্ত্রণে আনা যায় না। একজন ডায়াবেটিস রোগীকে অতিরিক্ত চিন্তা থেকে
দূরে থাকতে হবে। অতিরিক্ত চিন্তা করা যাবে না। কারণ অতিরিক্ত চিন্তা করলে
রক্তচাপ বৃদ্ধি হতে পারে। আর রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে হার্টের সমস্যা
হতে পারে। আর এই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে নিমপাতা সহায়তা করে। তাই
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিম পাতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তেলাকুচা ব্যবহার করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
তেলাকুচা ব্যবহার করে ডায়াবেটিস কমানোর উপায় জেনে রাখুন। তেলাকুচা ইন্সুরেন্স
উৎপাদনে সহায়তা করে। নিম পাতার মত এই তেলাকুচা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য
খুবই উপকারী। আমরা জানি থিয়ামিন পরিপাকের জন্য সহায়ক। আর
এই তেলাকুচায় প্রচুর পরিমাণে থিয়ামিন থাকে। যা মানব দেহের পরিপাক
তন্ত্রের কার্যকর ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তেলাকুচা মানবদেহের রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করে, হার্টের
সমস্যা থেকে মুক্তি দেয্ পেট পরিষ্কার রাখে। তাই তেলাকুচা একজন
ডায়াবেটিস রোগীর জন্য খুবই উপকারী।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে যেসব ফল খাবেন
যেসব ফলে গ্লুকোজের পরিমাণ কম, সেইসব ফল ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারবে। যে ফলে
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে, সেইসব ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিনযুক্ত ফল খেতে পারবেন ডায়াবেটিস রোগীরা।ডায়াবেটিস
রোগীরা যেসব ফল খেতে পারবে তা নিজের দেওয়া হল।
নাশপাতি
নাশপাতি রক্তে শর্করার মাত্রা স্থির রাখতে অবদান রাখে।নাশপাতির গ্লাইসেমিক
ইনডেক্স কম হওয়ায় এ ফল খেলে ব্লাড সুগার বাড়ে না। নাশপাতি ফলে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন রয়েছে। তাছাড়া এ ফলে থাকা ভিটামিন সি, ভিটামিন কে এবং পটাশিয়াম বাদেও
প্রচুর ফাইবার রয়েছে। ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নাশপাতি একটি আদর্শ ফল।
আপেল
সবুজ আপেলে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবার থাকায় এটি ডায়াবেটিস
রোগীদের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। আর এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিজেন ডায়াবেটিস
রোগীদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি। পেলে সুগার কম থাকায় এটি ডায়াবেটিস
রোগীর জন্য একটি ভালো ফল। ডায়াবেটিস রোগীরা আপেল খেতে পারে কিন্তু পরিমাণ
মতো।বেশি খাওয়া যাবে না।
আমলকি
আমলকিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। এ ফলটি সারাবছর পাওয়া যায় না।
আমলকিতে পেয়ারার চেয়ে তিন গুণ বেশি, কাগজি লেবুর চেয়ে দশ গুণ বেশি, কমলা লেবুর
চেয়ে ২০ গুণ বেশি, আমের চেয়ে ২৪ গুণ বেশি, কলার চেয়ে ৬০ গুণ বেশি এবং আপেলের
চেয়ে ১২০ গুন বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আমলকি খুবই
গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল।
শারীরিক পরিশ্রম হলো ডায়াবেটিস কমানোর উপায়। ডায়াবেটিস
নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য, নিয়মিত শরীর চর্চা করতে হবে। নিয়মিত শরীর চর্চা করলে
ডায়াবেটিস করা সম্ভব না থাকে। বিভিন্ন ব্যায়াম রয়েছে যেগুলো ডায়াবেটিস
রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এইসব ব্যায়াম গুলো ডায়াবেটিস রোগীদের করতে
হবে। ডায়াবেটিস কমানোর জন্য যেসব কাজগুলো করবেন ।
প্রচুর পরিমাণে হাঁটতে হবে
খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে
শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে
ওজন কমানোর চেষ্টা করতে হবে
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যুক্ত খাবার খেতে হবে
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে যেসব খাবার খাবেন না
খাবার খাওয়ার নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডায়াবেটিস কমানোর উপায় রয়েছে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য যেসব খাবার খাওয়া যাবেনা। ডায়াবেটিস রোগীরা সব
খাবার খেতে পারবে না। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুগার ফ্রি খাবার খেতে হবে।
ডায়াবেটিস রোগীরা সুগার ফ্রি চিনি খেতে পারে। আরো বিভিন্ন খাবার রয়েছে
যেগুলো সুগার ফ্রি, এইসব খাবার ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারবে। অতিরিক্ত
তেলেভাজা খাবার খেতে পারবেনা। অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার খেতে পারবে না । তাদের
খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে।
ডায়াবেটিস রোগীরা চাইলেই সব খাবার খেতে পারবে না। সকল খাবার পরিমাণ মতো খেতে
হবে। যেসব খাবার খেলে দেহের উপকার হবে না বরং ক্ষতি হবে এইসব খাবার থেকে
ডায়াবেটিস রোগীদের দূরে থাকতে হবে। মিষ্টি জিনিস খাওয়া যাবে না। গরুর
মাংস খাওয়া যাবে না । খেলে খুবই অল্প পরিমাণে খেতে হবে। একটি ডায়াবেটিস
রোগীকে ডায়েট কন্ট্রোল করতে হবে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখলে দেহের জন্য ভালো
ঔষধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায় জেনে রাখুন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখার
জন্য ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজন হয় না। বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে খুব সহজেই
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। বিভিন্ন কারণে ডায়াবেটিস বৃদ্ধি
পায়। ডায়াবেটিস বৃদ্ধি পেলে রোগীর বিভিন্ন অসুবিধা হতে পারে। শরীর দুর্বল
হয়ে যাবে। কাজ করতে পারবে না। মাথা ঘুরতে থাকবে। অতিরিক্ত চিন্তা ভাবনায়
পড়ে যাবে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত করতে
পারে। ডায়াবেটিস রোগী অসুস্থ হয়ে যাবে।
ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার খাওয়ার নিয়ম
ডায়াবেটিস রোগীরা চাইলেই সব খাবার খেতে পারবে না। ঠিক তেমনি, চাইলেই বেশি
খাবার খেতে পারবে না। বেশি খাবার খেলে বেশি গ্লুকোজ জমা হয়ে যাবে। যার ফলে
ডায়াবেটিস বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই অল্প অল্প করে খেতে হবে। যেন একসাথে
বেশি গ্লুকোজ দেহে সরবরাহ না হয়। ডায়াবেটিস রোগীদের প্রচুর ক্ষুদা লাগে।
ডায়াবেটিস রোগীরা ক্ষুধা সহ্য করতে পারেনা। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের অল্প
করে খাবার খেতে হবে।
বাংলাদেশের মানুষ প্রায় ভাত খেয়ে থাকে। ভাতে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ থাকে।
অতিরিক্ত ভাত খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস বৃদ্ধি পেতে পারে। বাংলাদেশের মানুষ
অতিরিক্ত ভাত খেয়ে থাকে তাই বাংলাদেশের মানুষের প্রায় সকলের ডায়াবেটিস হয়ে
থাকে। একসাথে প্রচুর পরিমাণে খাওয়া বর্জন করতে হবে। অল্প অল্প করে তিন
চার বারে খেতে হবে। কোন খাবার অতিরিক্ত খাওয়া ভালো না। তাই অতিরিক্ত খাবার
বর্জন করতে হবে।
আমার মন্তব্য
ঔষধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানো যায়। এটা হয়তো অনেক মানুষ বিশ্বাস করবে না,
কিন্তু এটাই সত্য। উপরে দেওয়া কৌশল গুলো অবলম্বন করলে ওষুধ না খেয়ে
ডায়াবেটিস কমানো যাবে। বিভিন্ন ফলমূল খাওয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিস স্বাভাবিক
রাখা যায়। ডায়াবেটিস রোগীদের বসে থাকলে হবে না। হালকা ব্যায়াম শরীরচর্চা
করতে হবে। মিষ্টি খাওয়ার পরিহার করতে হবে। তেলে ভাজাপোড়া খাবার বর্জন করতে
হবে। একসাথে অতিরিক্ত খাবার খাওয়া যাবে না। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে
হবে।
আশা করছি আমার এই পোস্টটি আপনাদেরকে ভালো লেগেছে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য
এই পোস্টটি খুবই ভালো। আশা করছি ডায়াবেটিস রোগীরা এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হবেন।
উপরে থাকা নিয়ম কানুন মেনে চললে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকবে। আমার
পোস্টে কোন প্রকার ভুল থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আমার সাথে যোগাযোগ
করতে চাইলে যোগাযোগ এ গিয়ে আমাকে মেসেজ দিবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url